ছড়িয়ে দিতে পারে…
ভারতীয় বিজ্ঞানী নীরজ নায়েকের এক গবেষণায়
কোকাকোলা পানে মারাত্নক বিপদ হতে পারে বলে
চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। এ গবেষনায় চড়া রোদ,
গরমে দীর্ঘ পথ হেঁটে এসে পানির তৃষ্ঞা মেটাতে এক বোতল
ঠান্ডা কোকাকোলায সাময়িক আরামই জীবনে যে কী
মারাত্মক বিপদ ডেকে আনতে পারে তা দেখানো হয়েছে।
গবেষণা রিপোর্ট বলছে, কোকাকোলার একটি ক্যান ৬০
মিনিটের মধ্যে হার্ট, ব্রেন-সহ গোটা শরীরে স্রেফ বিষ
ছড়িয়ে দেয় পর্যায়ক্রমে। দুনিয়ায় আলোড়ন ফেলে দেওয়া
একটি ব্লগে নীরজ নায়েক লিখেছেন, এক বোতল
কোকাকোলায় ১০ চা চামচ চিনি থাকে। মানুষের শরীর
প্রতিদিন যতটা চিনি গ্রহণ করতে পারে, এটা তার ১০০ গুন
বেশি। এই পরিমাণ চিনি একবারে খেলে বমি অনিবার্য। কিন্তু
কোকাকোলা খেলে তা হয় না। তার কারণ, কোকে থাকা
অতিমাত্রায় ফসফেরিক অ্যাসিড।
অর্থাৎ প্রথম ১০ মিনিটেই শরীরে ১০ চা চামচ চিনি ঢুকছে।
পরের ২০ মিনিটে রক্তে সুগারের মাত্রা এতটাই বেড়ে যায় যে
অতিমাত্রায় ইনসুলিন তৈরি হতে থাকে। লিভার এই বিপুল
পরিমাণ চিনি ফ্যাটে রূপান্তরিত করে দেয়।
তারপরের ৪০ মিনিটে শরীর প্রচুর পরিমাণে ক্যাফিন গ্রহণ
করে। এর জেরে চোখের মণি প্রসারিত হয়ে যায়, রক্তচাপ
বেড়ে যায়, লিভার আরও চিনি রক্তে মেশাতে থাকে। একই
সঙ্গে মস্তিষ্কে অ্যাডিনোসিন রিসেপ্টরগুলি ব্লক হয়ে
যায়। ফলে তন্দ্রা ভাব আসে। মিনিট ৪৫ পর ডোপেমাইন
হরমোন অতিমাত্রায় ক্ষরণ শুরু হয়। মস্তিষ্ক শিথিল হতে
শুরু করে। যা হেরোইনও করে।
৬০ মিনিট পরে শরীরে ফ্যাটের মাত্রা ব্যাপক হারে বেড়ে
যায়। বেশি পরিমাণে কোকাকোলা খেলে ধীরে ধীরে রক্ত
সম্পূর্ণ বিষাক্ত হয়ে যায়। অকাল মৃত্যুই তখন ললাট-
লিখন। বিশ্বে প্রতিদিন গড়ে ১৬০ কোটি মানুষ কোক পান
করেন | তাঁদের প্রতি বিজ্ঞানী নায়েকের সাবধানবাণী
‚ কোকা কোলায় আসক্তি কার্যত মাদকাসক্তির মতোই
ক্ষতিকারক।
ভারতীয় বিজ্ঞানী নীরজ নায়েকের এক গবেষণায়
কোকাকোলা পানে মারাত্নক বিপদ হতে পারে বলে
চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। এ গবেষনায় চড়া রোদ,
গরমে দীর্ঘ পথ হেঁটে এসে পানির তৃষ্ঞা মেটাতে এক বোতল
ঠান্ডা কোকাকোলায সাময়িক আরামই জীবনে যে কী
মারাত্মক বিপদ ডেকে আনতে পারে তা দেখানো হয়েছে।
গবেষণা রিপোর্ট বলছে, কোকাকোলার একটি ক্যান ৬০
মিনিটের মধ্যে হার্ট, ব্রেন-সহ গোটা শরীরে স্রেফ বিষ
ছড়িয়ে দেয় পর্যায়ক্রমে। দুনিয়ায় আলোড়ন ফেলে দেওয়া
একটি ব্লগে নীরজ নায়েক লিখেছেন, এক বোতল
কোকাকোলায় ১০ চা চামচ চিনি থাকে। মানুষের শরীর
প্রতিদিন যতটা চিনি গ্রহণ করতে পারে, এটা তার ১০০ গুন
বেশি। এই পরিমাণ চিনি একবারে খেলে বমি অনিবার্য। কিন্তু
কোকাকোলা খেলে তা হয় না। তার কারণ, কোকে থাকা
অতিমাত্রায় ফসফেরিক অ্যাসিড।
অর্থাৎ প্রথম ১০ মিনিটেই শরীরে ১০ চা চামচ চিনি ঢুকছে।
পরের ২০ মিনিটে রক্তে সুগারের মাত্রা এতটাই বেড়ে যায় যে
অতিমাত্রায় ইনসুলিন তৈরি হতে থাকে। লিভার এই বিপুল
পরিমাণ চিনি ফ্যাটে রূপান্তরিত করে দেয়।
তারপরের ৪০ মিনিটে শরীর প্রচুর পরিমাণে ক্যাফিন গ্রহণ
করে। এর জেরে চোখের মণি প্রসারিত হয়ে যায়, রক্তচাপ
বেড়ে যায়, লিভার আরও চিনি রক্তে মেশাতে থাকে। একই
সঙ্গে মস্তিষ্কে অ্যাডিনোসিন রিসেপ্টরগুলি ব্লক হয়ে
যায়। ফলে তন্দ্রা ভাব আসে। মিনিট ৪৫ পর ডোপেমাইন
হরমোন অতিমাত্রায় ক্ষরণ শুরু হয়। মস্তিষ্ক শিথিল হতে
শুরু করে। যা হেরোইনও করে।
৬০ মিনিট পরে শরীরে ফ্যাটের মাত্রা ব্যাপক হারে বেড়ে
যায়। বেশি পরিমাণে কোকাকোলা খেলে ধীরে ধীরে রক্ত
সম্পূর্ণ বিষাক্ত হয়ে যায়। অকাল মৃত্যুই তখন ললাট-
লিখন। বিশ্বে প্রতিদিন গড়ে ১৬০ কোটি মানুষ কোক পান
করেন | তাঁদের প্রতি বিজ্ঞানী নায়েকের সাবধানবাণী
‚ কোকা কোলায় আসক্তি কার্যত মাদকাসক্তির মতোই
ক্ষতিকারক।
0 comments:
Post a Comment